Pages

Wednesday 11 March 2015

কিছু জোকস


একদিন ক্লাসে শিক্ষক তার সোনার আংটিটা একটা গ্লাসের পানিতে ডুবিয়ে ছাত্রকে প্রশ্ন করলেন।
শিক্ষকঃ বল তো, এই আংটিটাতে মরিচা ধরবে কি না?
ছাত্রঃ ধরবে না স্যার।
শিক্ষকঃ গুড, ভেরি গুড। আচ্ছা বলতো, কেন ধরবে না?
ছাত্রঃ স্যার, আপনি জ্ঞানী লোক। যদি পানিতে রাখলে মরিচা ধরতো, আপনি কখনই আপনার সোনার আংটি পানিতে রাখতেন না।



মালিকঃ আমাদের দোকানে যে পচা ডিমগুলো ছিলো, সেগুলো কে কিনলো??
কর্মচারীঃ লিয়াকত সাহেব।
মালিকঃ গত বছরের পাঁচ কেজি আটা?
কর্মচারীঃ লিয়াকত সাহেব।
মালিকঃ আর ঐ মেয়াদ শেষ হয়ে যাওয়া সেমাইগুলো?
কর্মচারীঃ লিয়াকত সাহেবই সব নিয়ে গেছেন।
এমন সময় মালিকের মুখ কালো হয়ে গেল।কপাল
দিয়ে ঘাম ছুটতে লাগলো।
কর্মচারী ভয় পেয়ে জিজ্ঞাস করল-
হুজুর আপনার কি শরীর খারাপ লাগছে?
মালিকঃ না, লিয়াকত সাহেবের বাসায় আজ আমার সপরিবারে দাওয়াত আছে।


মানসিক হাসপাতালের এক রোগী একমনে কী যেন লিখছেন। চুপি চুপি পেছনে এসে দাঁড়ালেন ডাক্তার। বললেন, কী হে, চিঠি লিখছেন নাকি?
রোগীঃ হু।
ডাক্তারঃ কাকে লিখছেন?
রোগীঃ নিজেকে।
ডাক্তারঃ বাহ্! ভালো তো। তা কী লিখলেন?
রোগীঃ আপনি কি পাগল নাকি মশাই? সবে তো চিঠিটা লিখছি। চিঠি পাঠাব, দুদিন বাদে চিঠিটা পাব, খুলে পড়ব। তারপর তো বলতে পারব কী লিখেছি!


স্বামী-স্ত্রীর ঝগড়ার একপর্যায়ে ব্যাগ গোছাতে শুরু করলেন স্ত্রী। রাগে গজগজ করতে করতে বললেন, ‘আর জীবনে কোনো দিন আমি এমুখো হব না। থাকো তুমি একলা। আমি চললাম বাবার বাড়ি।’
স্বামী কটা টাকা এগিয়ে দিয়ে বললেন, ‘যাও যাও। আর এই নাও, যাওয়ার ভাড়াটা নিয়ে যাও।’
স্ত্রী মুখে ঝামটা মেরে বললেন, ‘আর ফেরার ভাড়াটা কে দেবে শুনি?’


কর্তা : যা তো ক্যাবলা, একটি খালি ট্যাক্সি নিয়ে আয় |
কিছুক্ষণ পর ক্যাবলা এসে বলল, স্যার,একটাও খালি ট্যাক্সি পেলাম না , ড্রাইভারের সিটে কেউ না কেউ বসে আছে |

2 comments:

  1. https://www.facebook.com/bangla.barcastuff

    ReplyDelete
  2. বার্সাস্টাফ এখন বাংলায় :D ভিসিট করুন https://www.facebook.com/bangla.barcastuff

    ReplyDelete